আপনি যদি একটি নতুন ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার প্ল্যান করে থাকেন, তবে কেনার আগে এর বিষয়ে আপনার কিছু বিশেষ কিছু বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন। কারণ, ইলেকট্রিক স্কুটার নেওয়ার আগে রাইডারকে মাথায় রাখতে হবে তার টুহুইলার সম্পর্কে এই বিশেষ জিনিসগুলি।
ইলেকট্রিক স্কুটার ইকো ফ্রেন্ডলি এবং অন্য দূষণের সঙ্গেও এই স্কুটারের একেবারেই কোনও সম্পর্ক নেই। তাছাড়া বর্তমানে পেট্রোলের দাম কারও কাছেই অজানা নয়। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই ইলেকট্রিক স্কুটার বা বাইক কেনার প্ল্যান করছে। এমন অবস্থায় অনেকেই অনলাইনে ও আশেপাশের লোকজনের থেকে পরামর্শ নিয়ে ই-স্কুটি বা বাইক কেনার বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে। এছাড়াও, ইন্টারনেটে এই বিষয়ে সার্চ বেড়েছে কয়েক গুণ। তবে আজ আপনাকে এমনই কিছু বিশেষ টিপস সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যেগুলো আপনার যে কোনও স্কুটার কেনার আগে মাথায় রাখা উচিত।
আগে প্রয়োজন বুঝুন: প্রথমে আপনার প্রয়োজন বুঝে নিন যে আপনার একটি ইলেকট্রিক স্কুটার কতটা দরকার। এর জন্য আগে আপনি দেখে নিন আপনার বাড়ি থেকে আপনার অফিস এবং অন্যান্য যা সমস্ত জায়গায় প্রয়োজনে যাতায়াত করতে হয় তার দূরত্ব কত?
যদি দূরত্ব এমন হয় যে আপনি এক বার ফুল চার্জে বাড়ি থেকে অফিস এবং অফিস থেকে বাড়িতে আসতে পারেন, তাহলে আপনি ইলেকট্রিক স্কুটারটিকে আপনার জন্য কিনতে পারেন। এর বাইরে কোথায় এবং কীভাবে আপনি প্রতিদিন ই-স্কুটার চার্জ করতে পারবেন। সেই বিষয়েও কেনার আগেই ব্যবস্থা করে নিন।
ড্রাইভিং রেঞ্জ কী: যে কোনও ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার আগে এর ড্রাইভিং রেঞ্জ বুঝে নিন, মানে এই স্কুটারটি একবার চার্জে কত কিলোমিটার কভার করতে পারে। তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। সংস্থার দাবি, আপনি ড্রাইভিং পরীক্ষার সময় ইলেকট্রিক স্কুটারের পরিসরও পরীক্ষা করতে পারেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন